আলু বাংলাদেশে অনেক চাষকৃত ফসলের মধ্যে একটি। এখানে আলু চাষাবাদ নিয়ে যাবতীয় তথ্যাদি পাবেন খুব সহজেই..
• মাটি থেকে ১০-১৫ সেন্টিমিটার (এক বিঘত) ওপরে একটি মাচা তৈরী করতে হবে।
এগ্রোবাংলা হোম » কৃষি তথ্য » আলু চাষাবাদ
ক্ষেতে প্রাথমিক বাছাই করার সময়, কাটা, ফাটা, ক্ষতিগ্রস্থ বা আংশিক পচা আলু নিকৃষ্ট পণ্য হিসাবে ফেলে দিতে হবে এবং ভাল আলুর স্তূপের সাথে মেশানো উচিত নয়। ধানের তুষ দিয়ে সারিবদ্ধ ব্যাগ বা ঝুড়িতে আলু সাবধানে অস্থায়ী শেডে নিয়ে যেতে হবে। আলু সংরক্ষণের জন্য ভালভাবে সাজাতে হবে। সঠিক নির্বাচন রপ্তানিযোগ্য আলুর শেলফ লাইফ এবং গুণমান উন্নত করে। রোগাক্রান্ত, ক্ষতিগ্রস্ত, অর্ধেক কাটা, ফাটা, অনিয়মিত আকৃতির বা গাঢ় সবুজ আলু সঠিকভাবে সাজিয়ে আলাদা করতে হবে।
ক্ষতির নমুনা: হালকা দাদ হলে টিউবারের উপরে উঁচু এবং ভাসা বিভিন্ন আকারে বাদামি দাগ পড়ে। রোগের গভীর দাদে গোলাকার গর্ত বা ডাবা দাগ পড়ে। রোগের আক্রমণ সাধারণত ত্বকেই সীমাবদ্ধ থাকে।
ব্যবস্থাপনা: বিষটোপ ব্যবহার করতে হবে। গর্ত থেকে পোকা বের করে মেরে ফেলতে হবে।
৫ সেমি) দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। আলু সংরক্ষণ করার আগে সুতলী পোকা আক্রান্ত আলু বেছে ফেলে দিতে হবে।
• বাড়িতে এনে আলু পরিষ্কার ও শুকনা জায়গায় রাখতে হবে। বেশী জোরে, উঁচু থেকে আলু ঢালা না যাবে না। তোলার ৭-১০ দিনের মধ্যে আলু পরিষ্কার করে আকার অনুযায়ী (বড়, মাঝারি ও ছোট) আলাদা করে ফেলতে হবে।
রাতে ঢাকাসহ ১২ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
আলু রোপণের উপযুক্ত সময় হলো নভেম্বর মাসের প্রথম check here সপ্তাহ থেকে শেষ পর্যন্ত। দিন পেছালে শীতে গাছের বৃদ্ধি কমে, গাছ খুব বেশি বড় হওয়ার আগেই টিউবার গঠন কাজ শুরু হয়ে যায়। এতে টিউবার সংখ্যা কমে যায়। শীতে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের টিউবার গঠন ভালো হয়। ডিসেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত আলুবীজ রোপণ করা যায়, তবে ফলনও আনুপাতিক হারে কমে যায়।
আরো পড়ুনঃ আলু খাওয়ার উপকারিতা ও আলু কত প্রকার ও কি কি
তার হাত ধরে ভারতের পশ্চিম উপকূলের শহর মুম্বাই বা তৎকালীন বোম্বেসহ অনেক প্রদেশে আলুর চাষ বিস্তার লাভ করে। যা ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়।
প্রতিকার : ১৷ আক্রান্ত গাছ কিছুটা মাটিসহ সরিয়ে ফেলতে হবে৷
কান্ড শক্ত ও মধ্যম আকৃতির। পাতা কিছুটা বড় ও হালকা সবুজ। আলু ডিম্বাকৃতি থেকে লম্বা ডিম্বাকৃতি